
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা সিভিআইডি ভ্যাকসিন জরুরী ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা COVID 19 ভ্যাকসিন জরুরী ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ
ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের জেনারেল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়-অ্যাস্ট্রাজেনেকা করোনভাইরাস ভ্যাকসিন ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে আমদানির জন্য জরুরি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে।
সকল করোনাভাইরাস খবর দেকতে Click Hare
ডিজিডিএর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ মাহবুবুর রহমান বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই উন্নয়নের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছিলেন যে ডোজ এলেই টিকা দেওয়ার বিষয়ে কোনও বাধা থাকবে না।
তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ডিজিডিএ জরুরিভাবে ভ্যাকসিনগুলি আনার জন্য প্রয়োজনীয় সময় কমিয়ে আনার জন্য ভ্যাকসিন আমদানির অনুমোদন দিয়েছে।
তিনি জানান, একটি ১৪ জন শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য জরুরি কমিটির সুপারিশের পরে এই ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এটি ভ্যাকসিন নিবন্ধন করতে হবে বা জরুরী ব্যবহারের অনুমোদন দেবে কিনা তা নির্ধারণের জন্য ক্লিনিকাল ট্রায়ালগুলির ডেটা বিশ্লেষণ করে।
সোমবার ডিজিডিএ ভ্যাকসিন আমদানির জন্য একটি অ-আপত্তি শংসাপত্র বা এনওসি জারি করেছে, যাতে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসকে দেশে ওষুধে চালিত করার উপায় পরিষ্কার করা হয়েছে।
বাংলাদেশের ভ্যাকসিনের একমাত্র পরিবেশক বেক্সিমকো ফার্মা ৩১ ডিসেম্বর ভারত থেকে ভ্যাকসিন আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছিল।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ৩০ মিলিয়ন ডোজ নিয়ে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের সাথে একটি চুক্তি রয়েছে। চুক্তি অনুসারে, সেরাম ইনস্টিটিউট মাসে পাঁচ মিলিয়ন ডোজ পাঠাবে।
রবিবার ভারতের নিয়ামকরা এই ভ্যাকসিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদনের পরে ভ্যাকসিনের ডোজ গ্রহণকারী বাংলাদেশের প্রত্যাশাগুলি শীঘ্রই উত্সাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল।
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান বলেছেন, সিরাম ইনস্টিটিউটের সাথে চুক্তি অনুযায়ী ভ্যাকসিনের প্রথম চালান সরকারের অনুমোদনের এক মাসের মধ্যে বাংলাদেশে পৌঁছে যাবে।